নাটোর (সিংড়া) থেকে রবিন খানঃ— নাটোরের সিংড়ার চৌগ্রামের ছোট চৌগ্রাম গ্রামের এই আঞ্চলিক সড়কে হয়নি কোন উন্নয়ন, জানা যায় এই গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে দুইটি মসজিদ ও একটি মাদ্রাসা আছে, এই আঞ্চলিক পথ দিয়ে প্রায় প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ মানুষ চলাচল করে স্কুলের ছাত্র ছাত্রী, তরুণ-তরুণী সহ বৃদ্ধ বৃদ্ধা মানুষ চলাচল করে।

এলাকা বাসী জানান, আমার এই গ্রামের এই রাস্তায় ২০০৮ সালে স্থানীয় সাবেক মহিলা মেম্বার খালেদা বেগম রাস্তায় ইউনিয়ন পরিষদের প্রকল্পে ইট পেরে মানুষের চলাচলের উপযোগী করে দেয়।

জনসাধারণ বলেন, আগে এই রাস্তা দিয়ে এই পাড়ার লুৎফর এর ট্রাক যেতে তার বাড়ির সামনে, কিন্তু এই রাস্তার দুই পাশে পুকুর থাকার কারনে এই রাস্তা আস্তে আস্তে কমে যেতে থাকে যদি সরকারি আমিন, দিয়ে যদি এই রাস্তাটি মাপা হয় তাহলে পুকুরের ভিতরে থাকা রাস্তা বের হয়ে আসবে তাতে আমাদের উপকার হবে।

স্থানীয় সাধারণ মানুষ আইয়ুব হোসেন বলেন, ২০০৮ সালের পর থেকে আর কোন উন্নয়ন হয়নি ছোট চৌগ্রাম গ্রামের এই রাস্তার যদি এই রাস্তাটি পাকারণ করা হয় তাহলে আমাদের সকলের দূরভোর্গ কমবে।

পথচারী এক বৃদ্ধা বলে আর কত কষ্ট করবো আমরা ? স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ইসমাইল বলে আমাদের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুলে যেতে হয় মাঝে মাঝে পড়ে গিয়ে শরীলে ব্যাথাও পাই, কলেজ পুড়ায়া ছাত্রী বৃষ্টি বলে আর কত দূরভোর্গ পহাতে হবে আমাদের সামান্য এই রাস্তার ব্যবস্থা নেয়না কেন জনপ্রতিনিধিরা?

স্থানীয় জনগণের দাবি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপির কাছে ও চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম ভোলার কাছে তারা যেন এই রাস্তার প্রতি সুদৃষ্টি দেয়।