বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ অপরাহ্ন
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দীর্ঘ ৪৫ বছর পর প্রথম ভারত-চিন সীমান্তে শহিদ হলেন ভারতের এক আর্মি অফিসারসহ মোট ২০ জন সেনা জওয়ান। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভের আগুন বাড়ছে দেশ জুড়ে। প্রায় প্রত্যেকদিন সীমান্তে আর্মি অফিসার স্তরের বৈঠক হওয়া সত্বেও পিছু হটছে না চিন।
ভারতীয় অনলাইন গণমাধ্যম কলকাতা 24×7 থেকে জানা যায়- এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই লে ও শ্রীনগরে এয়ারবেস পরিদর্শন করেন ভারতের বিমান বাহিনী প্রধান আরকেএস ভাদুরিয়া। এয়ারবেস গুলিতে প্রস্তুতি কেমন, তা দেখার জন্যও তিনি গিয়েছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। যে কোনও পরিস্থিতিতে যাতে দ্রুত অ্যাকশন নেওয়া যায়, সেই প্রস্তুতিই দেখে এলেন তিনি। ইতিমধ্যেই ভারত একাধিক ফাইটার জেট সাজাতে শুরু করেছে ওইসব এয়ারবেসে।
আরও পড়ুনঃ ছ’ঘণ্টা বৈঠক নিষ্ফল, লাদাখে জোর বাড়াচ্ছে চিন
১৫ জুন গভীর রাতে ভারত ও চিনের সেনার চরম সংঘাত হয়। সেখানেই শহিদ হন আর্মি অফিসার সহ ২০ জওয়ান। অন্তত ৭৬ জন সেনা আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি বলেও জানা গিয়েছে। এই ঘটনার ঠিক পরেই ১৭ ও ১৮ জুন লে ও শ্রীনগরের এয়ারবেস গুলি পরিদর্শন করে আসেন এয়ার ফোর্স চিফ। অন্যদিকে, খবর এসেছে যে সোমবার রাতে লাদাখ সীমান্তে সংঘর্ষের পর তিন সেনা অফিসার সহ ১০ ভারতীয় জওয়ানকে আটকে রেখেছিল চিন। কয়েকদিন পরেই ১০ জন ভারতীয় সেনার আধিকারিক সহ দু’জন মেজরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পিটিআই সংবাদসংস্থা সূত্রের খবর, “তিনদিনের সমঝোতার পর ১০ জন সেনা আধিকারিক সহ দু’জন মেজরকে ছেড়ে দিয়েছে চিন সেনা”, এই বিষয়ের সঙ্গে যুক্তরা এমন তথ্য দিয়েছেন।
আমরা জনতার সাথে......“আজকের দিগন্ত ডট কম”
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত “আজকের দিগন্ত ডট কম”। অনলাইন নিউজ পোর্টালটি বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।
Leave a Reply