বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৬ অপরাহ্ন
অনলাইন ডেস্কঃ ঈদুল আযহা ঘরমুখো মানুষের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সড়ক প্রকৌশলীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করার নির্দেশ প্রদান করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ঈদযাত্রায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকির পাশাপাশি অবিরাম বর্ষণ ও বন্যাকে আরেকটি নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে মন্ত্রী ঢাকা মহানগরী হতে বহির্গমন পয়েন্টগুলো এবং টঙ্গী-গাজীপুর, কালিয়াকৈর-চন্দ্রা ও নবীনগর-চন্দ্রা করিডোর যানজটমুক্ত রাখতে সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুনঃ লেজিসলেটিভ সচিব নরেন দাস এর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ও তথ্য প্রতিমন্ত্রীর শোক
মন্ত্রী আজ বুধবার (২২ জুলাই) সকালে আসন্ন ইদুল-আযহায় ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকল্প পরিচালক এবং দেশব্যাপী বিভিন্ন সড়ক জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীদের নিয়ে সড়ক ভবনে অনুষ্ঠিত ঈদ প্রস্তুতি সভায় নিজ বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে একথা বলেন। তিনি বলেন, অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে সড়ক-মহাসড়কের অবস্থা ভাল হলেও অবিরাম বৃষ্টির কারণে মহাসড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সাথে সাথে ভ্রাম্যমাণ দলের মাধ্যমে সড়ক মেরামতের প্রস্তুতি রাখার নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুনঃ করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় মাস্ক অনেক খানি কার্যকর– সিটি মেয়র
বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে অপেক্ষাকৃত পুরাতন ও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর বিষয়ে বিশেষ নজরদারি জোরদারের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বৃষ্টি ও বন্যার পানির প্রবাহ এবং অতিরিক্ত গাড়ির চাপে যে কোনো সময় ঝুঁকিপূর্ণ সেতুসমূহ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
যে সকল এলাকায় তৈরি পোশাক শিল্পের কারখানা রয়েছে, সেসব এলাকায় ঘরমুখো যাত্রীদের বাড়তি চাপ মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে সমন্বয় করে আগাম পরিকল্পনা গ্রহণে মন্ত্রী সওজ’কে নির্দেশ দেন।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ শাহরিয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ভিডিও কনফারেন্সে অন্যান্যর মাঝে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মনির হোসেন পাঠানসহ বিভিন্ন সড়ক জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীগণ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রঃ পিআইডি
আমরা জনতার সাথে......“আজকের দিগন্ত ডট কম”
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত “আজকের দিগন্ত ডট কম”। অনলাইন নিউজ পোর্টালটি বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।
Leave a Reply